• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বলিউড তারকা কারিনাকে ‘বয়স্ক’ বলে বিপাকে পাকিস্তানি অভিনেতা ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে: মির্জা ফখরুল শিক্ষার্থীদের পিকনিক বাসের ধাক্কায় মিনিবাসের দুই যাত্রী নিহত কীভাবে ঢুকল আরও ৬০ হাজার রোহিঙ্গা যে ব্যাখ্যা দিলো পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সহ-সমন্বয়ক ঢাবি শিক্ষার্থী দুই দিন ধরে নিখোঁজ হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারে দুদকের অনুসন্ধান শুরু মালাক্কায় আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভাল’এ বাংলাদেশ হামাস-ইসরাইল যুদ্ধবিরতি আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন এবার যা যা নিয়ে এলো পাকিস্তানি সেই জাহাজে দিল্লির সব স্কুলে অবৈধ অভিবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশ

জ্যোতিকা জ্যোতি টোকাই বলে ব্যঙ্গ করেছিলেন আন্দোলনকারীদের

নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদেরকে ‘টোকাই বলে ব্যঙ্গ করেছেন অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতিকে। আন্দোলনের সময় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা ও দলটির ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত শিল্পীদের কথোপকথনের যে স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, সেখানে জ্যোতি এমন মন্তব্য করেছেন।

অভিনেত্রী জ্যোতিকে লিখতে দেখা গেছে, ‘বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন। ফায়ার সার্ভিস ও গণমাধ্যমকে ঢুকতে দিচ্ছে না টোকাই জামাত শিবিরের মেধাবী আন্দোলনকারীরা।

তখন আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস বলেছেন, ‘গরম জল দিলেই হবে। মঙ্গলবার দুপুরে ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের কয়েকটি স্ক্রিনশট প্রকাশ্যে আসার পর সমালোচনার ঝড় উঠে।

নির্মাতা ইমেল হক একাধিক স্ক্রিনশট ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছেন, ‘অরুণা বিশ্বাস এবং সোহানা সাবার এখন কথা ফুটছে। অথচ আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন স্বৈরাচারের পক্ষ নিয়ে এরা কী ধরনের আলাপ করত তার দুইটা নমুনা দিলাম।…

এই গ্রুপের অ্যাডমিন ছিলেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়ক রিয়াজ, অভিনেতা সাজু খাদেম ও অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি। গ্রুপটিতে সক্রিয় ছিলেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েকটি স্ক্রিনশট বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গ্রুপের সদস্যরা আন্দোলনের বিপক্ষে সরব ছিলেন। আন্দোলনকারী ও আন্দোলনের পক্ষে থাকা নির্মাতা ও শিল্পীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছিলেন তারা। আন্দোলনকারীদের বিষোদগার করেছেন ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের শিল্পীরা।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিল্পী ও নির্মাতাদের বেশির ভাগই শিক্ষার্থীদের পক্ষে রাজপথে ছিলেন। পুলিশের গুলিতে একের পর এক শিক্ষার্থীর নিহতের বিরুদ্ধে সরব ছিলেন বহু শিল্পী–নির্মাতা। ছাত্র–জনতার ওপর দমন–পীড়ন চলাকালে আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষে সাফাই গাইতে দেখা গেছে অল্প কয়েকজন শিল্পীকে; মূলত তাঁরাই ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের সদস্য ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ