• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
/ মতামত
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের হাসিনা সরকারের পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী কূটনীতি অবস্থান নিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পর এই প্রথম আরও খবর...
বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন থেকে শিক্ষাকে বিচ্ছিন্নভাবে বিশ্লেষণ করা যায় না। এমনকি ভারতের মতো একটি শক্তিশালী প্রতিবেশীর সমর্থনও বাংলাদেশের অজনপ্রিয় সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। পাকিস্তানের অনলাইন মিডিয়া এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে করাচির
ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ঢাকা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর চল্লিশ দিন পার হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভের ওপর হাসিনার সরকারের সহিংস দমন-পীড়নের প্রভাব থেকে
৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতের বিচরণ বেড়েছে। টানা ১৬ বছর আওয়ামী শাসনামলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দলটি এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় রয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনার ভারতে পলায়নের পর গত
হাসিনা সরকার পতনের পর গোপন বন্দীশালা কথিত ‘আয়না ঘর’ থেকে মুক্তি পেয়েছেন ব্যারিস্টার আহমেদ বিন কাশেম আরমান এবং সাবেক সেনা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহিল আমান আজমিসহ অনেকেই। কিন্তু নিখোঁজ আরো অনেকের এখনো
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দফতর হলো নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগ (এপিডি)। প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ মাঠ প্রশাসনে নিয়োগ-পদায়ন হয় এই দফতর থেকে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর নিরপেক্ষ
সোমবার বিকেলে যখন শেখ হাসিনার গতিবিধি নিয়ে তখনো চরম অনিশ্চয়তা, ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনার ছিলেন এমন একজন সাবেক শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদকে মেসেজ করেছিলাম, শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে ঢাকা ছেড়েছেন জানতে পারছি, আপনি
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান, প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনার দেশত্যাগ এবং সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তাতে বাস্তবিকই কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়েছে ভারত। বাংলাদেশ ছেড়ে