• সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাংলাদেশ হৃদয়-রিয়াদের ব্যাটে জিতল ইসরায়েলে আলজাজিরার সম্প্রচারমাধ্যম বন্ধ, পুলিশের হামলা ও ক্যামেরা ভাঙচুর রাজধানীতে দিনে গড়ম থাকলেও রাতে স্বস্তরি বৃষ্টি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি করতে দিল্লি বিমানবন্দ ব্যবহারে ভারতীয়দের আপত্তি গণতন্ত্র রক্ষায় নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মঈন খান পেড়িয়ে গেলো ২৪ ঘণ্টা নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, আরো ২-৩ দিন সময় লাগবে ফিলিস্তিনের পক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পতাকা উত্তোলন করবে ছাত্রলীগ আব্রামস ও ব্রাডলি ট্যাঙ্ক ধ্বংস, এক সপ্তাহে ইউক্রেনের ৪,২৮৭ সেনা নিহত অভিনয়ের সুযোগ পেতে গোপনাঙ্গ দেখাতে বলেন আয়ুষ্মানকে পরিচালক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে: খালিদ মাহমুদ

১৪ জুলাই ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে ২ কোটি ১৯ লাখ শিশু

আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১৮

১৪ জুলাই শনিবার দেশব্যাপী ২ কোটি ১৯ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৬-১১ মাস বয়সী সকল শিশুকে ১টি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লক্ষ আই, ইউ) এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী সকল শিশুকে ১টি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লক্ষ আই, ইউ) খাওয়ানো হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগিতায় জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান এই কর্মসূচি পালন করবে। দেশব্যাপী ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী কেন্দ্রসহ অতিরিক্ত আরও ২০ হাজার ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রের মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তবে দুর্গম এলাকা হিসাবে ক্যাম্পেইন পরবর্তী ৪ দিন (১৫-১৯ জুলাই) ১২টি জেলার ৪২টি উপজেলার ২৪০টি ইউনিয়নে বাড়ি বাড়ি যেয়ে শিশুদের সার্চিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর পাশাপাশি শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি শিশুকে ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়ানোসহ অন্যান্য পুষ্টি বার্তা প্রচার করা হবে। জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে ৬-১১ মাস বয়সী প্রায় ২৫ লক্ষ শিশু এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৪ লক্ষ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
তিনি বলেন, ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে শিশু যে শুধুমাত্র রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা পায় তা নয়, শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, দৃষ্টি শক্তি ভাল রাখে, শিশুর মৃত্যুর হার কমায়, শিশুর স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠা নিশ্চিত করে এবং ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল এবং হামের জটিলতা কমায়। ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পর্যালোচনার জন্য ক্যাম্পেইনের দিন প্রতিটি উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম খোলা থাকবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ