• বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন

‘জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা’

আপডেটঃ : শনিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৮

বাংলা প্রথমপত্র

মো. সুজাউদ দৌলা, সহকারী অধ্যাপক

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

গত বুধবারের পর

৬। ক. দেশে দেশে যুগে যুগে কত যুদ্ধ, কত না সংঘাত

মানুষে মানুষে হল কত হানাহানি।

খ. এবার মোদের পুণ্যে ধরা দিবে প্রেমের প্রভাত সোল্লাসে গাহিবে সৌহার্দ্যের বাণী।

হিংসা দ্বেষ রহিবে না, কেহ কারে করিবে না ঘৃণা পরস্পরে বাঁধি দিব প্রীতির বন্ধনে।

ক) ট্রয় নগরী কোথায়?                                                                                                                                                                                                        ১

খ) ‘সেই অস্ত্র’ নামকরণের সার্থকতা কোথায়? ব্যাখ্যা কর।                                                                                                                                                           ২

গ) ‘সেই অস্ত্র’ কবিতার কোন দিকটি উদ্দীপকের ‘ক’ অংশের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? বর্ণনা কর।                                                                                                                  ৩

ঘ) “উদ্দীপক ও ‘সেই অস্ত্র’ কবিতার মর্মার্থ অভিন্ন”-আলোচনা কর।                       ৪

৭। আমি তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা থেকে এসেছি

আমি সিপাহী আন্দোলনের দুর্গ থেকে এসেছি

আমরা তেভাগা কৃষক নাচোলের যোদ্ধা

আমরা চটকলের শ্রমিক, আমরা সূর্যসেনের ভাই

আমরা একাত্তরের স্বাধীনতার যুদ্ধ থেকে এসেছি।

ক) ভালোবেসে কী আসে?                                                                                                                                                                                                    ১

খ) ‘জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।                                                                                                                    ২

গ) উদ্দীপকটি ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার সাথে কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্যপূর্ণ? বর্ণনা কর।                                                                                                    ৩

ঘ) “উদ্দীপকটি ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার একটি বিশেষ ভাবকেই তুলে ধরে, মূল ভাবকে নয়”-মূল্যায়ন কর।   ৪

গ-অংশ: উপন্যাস

৮। ফাহমিদা ও ফাহিয়ানের বিয়ের সাত বছর পেরোলেও তাদের কোনো সন্তান হয় না। কিন্তু গ্রামের লোকেরা সম্পর্কে নানা বাজে কথা বলে। চাকরি দেয়ার নামে সে নাকি অনেক শিক্ষিত বেকার যুবকের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছে। ফাহমিদা এসব কথা কানে তোলে না, সে তার স্বামীকে অত্যন্ত ভালোবাসে ও বিশ্বাস করে। ভবিষ্যতে বংশরক্ষার কথা চিন্তা করে ফাহিয়ান দ্বিতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু ফাহমিদা তার স্বামীর সিদ্ধান্ত মেনে নেয় না; বরং প্রতিবাদী হয়ে ওঠে।

ক) মজিদ কখন গ্রামে প্রবেশ করে?                                                                                                                                                                                        ১

খ) ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।                                                                                                                 ২

গ) উদ্দীপকের সাথে ‘লালসালু’ উপন্যাসের বৈসাদৃশ্য কোথায়? বর্ণনা কর।               ৩

ঘ) “উদ্দীপকের সঙ্গে ‘লালসালু’ উপন্যাসের ঘটনা সাদৃশ্যপূর্ণ হলেও চেতনা ভিন্ন”-উক্তিটি বিচার কর।                         ৪

৯। দিন কাটিয়া যায়। জীবন অতিবাহিত হয়। ঋতুচক্রে সময় পাক খায়। পদ্মার ভাঙনধরা তীরে মাটি ধসিতে থাকে, পদ্মার বুকে জল ভেদ করিয়া জাগিয়া উঠে চর, অর্ধ শতাব্দীর বিস্তীর্ণ চর পদ্মার জলে আবার বিলীন হইয়া যায়। জেলেপাড়ার শিশুর ক্রন্দন কোনোদিন বন্ধ হয় না। ক্ষুধা-তৃষ্ণার দেবতা, হাসি-কান্নার দেবতা, অন্ধকার আত্মার দেবতা, ইহাদের পূজা কোনোদিন সাঙ্গ হয় না।

ক) গ্রামের প্রতিবাদী শিক্ষিত যুবক কে?   ১

খ) ‘গ্রামবাসী যেন রহিমার অন্য সংস্করণ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা

কর।     ২

গ) উদ্দীপকের সঙ্গে ‘লালসালু’ উপন্যাসের সাদৃশ্য কোথায়? বর্ণনা কর।                                                                                                                                         ৩

ঘ) “উদ্দীপকটি ‘লালসালু’ উপন্যাসের আংশিক রূপায়ণ মাত্র”-আলোচনা

কর।     ৪

ঘ-অংশ: নাটক

১০। ১৯৭১ সালে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এদেশের মুক্তিপাগল জনসাধারণ। মাতৃভূমিকে মুক্ত করতে শহিদ হয়েছে ৩০ লক্ষ তাজা প্রাণ। মুক্তিযোদ্ধারা মৃত্যুর মধ্য দিয়ে অমর হয়ে আছেন।

ক) নবাবের মায়ের নাম কী?                                                                                                                                                                                                 ১

খ) ঘসেটি বেগম কেন নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে? ব্যাখ্যা কর।                                                                                                                                               ২

গ) উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের যোগসূত্র কোথায়? বর্ণনা কর।                                                                                                                                   ৩

ঘ) “উদ্দীপক ও ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটক ভিন্ন চেতনা বহন করে”-মন্তব্যটি যাচাই কর।                                                                                                                         ৪

১১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা। তাঁর হাত ধরেই আসে বাঙালির মুক্তি ও স্বাধীনতা। তিনি দেশ ও মানুষের জন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন। মানুষকে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসতেন। মানুষকে বিশ্বাস করতেন। কিন্তু কিছু বিপথগামী মানুষ তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

ক) ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে কয়টি অঙ্ক আছে?                                                                                                                                                                          ১

খ) ‘সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের নেপথ্য কারণ কী? ব্যাখ্যা কর।                                                                                                                                                    ২

গ) উদ্দীপকের সঙ্গে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটক কীভাবে সঙ্গতিপূর্ণ? বর্ণনা কর।           ৩

ঘ) ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সিরাজউদ্দৌলা উভয়ই বিশ্বাসপ্রবণ মানুষ’-আলোচনা কর।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ