• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১০ অপরাহ্ন
/ সম্পাদকীয়
বাংলাদেশের পোশাক কারখানার সংস্কার তদারকির দায়িত্বে থাকা ইউরোপীয় ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড প্রায় সোয়া চার বত্সরের কার্যক্রম শেষে গত শুক্রবার একটি অগ্রগতি প্রতিবেদন প্রকাশ করিয়াছে। তাহাতে বলা হইয়াছে যে, প্রায় দেড় আরও খবর...
মানুষের নাকি আকুলি-বিকুলির ভেতর দিয়ে দিন চলে যায়। আশা পূরণ হয় না, সেই আশা আর নিরাশার দোলাচলে দুলতে দুলতে একদিন পাড়ি দিতে হয় অনন্তের দিকে, এই খেলা সৃষ্টির আদিতেই শুরু
১৯৭০-এর ১২ নভেম্বর আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলে ভয়াল ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসে ১০ লক্ষাধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিল। অনেক পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। অনেক পরিবার তাদের আত্মীয়-স্বজন, বাবা-মা, ভাই-বোন হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছিল। প্রতি
উন্নয়নের মহাসড়কে কেবল ছুটিবার ইচ্ছা থাকিলেই উন্নয়নের রোশনাই ঝলমল করিবে না। ইহার জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও দূরদর্শিতা। জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) বাস্তবায়ন সম্ভবপর হইলে তাত্পর্যপূর্ণ পরিবর্তন আসিবে
সংস্কারের অভাবে জামালপুর জেলার সাতটি উপজেলায় ১৬৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন জরাজীর্ণ হইয়া পড়িয়াছে। এই ভবনগুলির ছাদ ও দেওয়াল হইতে খসিয়া পড়িতেছে পলেস্তারা। বাহির হইয়া আসিয়াছে মরিচা ধরা রড। তাহাছাড়া
গত কয়েক দিন ধরে পত্রিকার পাতায় আর ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ায় দেখতে পাচ্ছি, কড়া সমালোচনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক একটি ঘটনার। ঘটনাটি দলীয় সভায় শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষকের হাতাহাতি। কেউ বলছেন, স্তম্ভিত হওয়ার মতো
প্রথমেই বিষয়টির স্পর্শকাতরতা আলোচনা করি। ৭ নভেম্বর আসলেই আলোচনা এবং সমালোচনা হয়। তিনজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা যথা জেনারেল জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, ব্রিগেডিয়ার (অথবা মেজর জেনারেল) খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম এবং
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আগেও মারামারি করেছেন। এখনো করছেন। সর্বশেষ গত ২ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগ সমর্থক শিক্ষকদের নীল দলের সভায় মারামারি-হাতাহাতি হয়েছে। সহকর্মীদের আঘাতে একজন শিক্ষক আহতও হয়েছেন। সমাজবিজ্ঞান