• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
/ সম্পাদকীয়
আমাদের দেশে একসময় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা কল্পনা বা ধারণারও অতীত ছিল। কিন্তু অনেক কিছুই সময়ের প্রয়োজনে শুধু প্রতিষ্ঠাই পায় না, মাথা উঁচু করেও দাঁড়ায়। সেটা শিক্ষা, শিল্প কিংবা আন্দোলন-সংগ্রাম যে আরও খবর...
গবু চন্দ্র সরকারের বড় কর্মকর্তা। গবু সাহেবের একমাত্র কন্যার বিয়ের সব ঠিক হয়ে গেছে। একজন ইয়া বড় রাজনৈতিক নেতার একমাত্র পুত্রের সঙ্গে বিয়ে। সাত শহরের লাখো মানুষকে খাওয়াতে হবে। পাত্রপক্ষের
ঢাকার বেদখলকৃত খালগুলি উদ্ধার ও তাহা সংরক্ষণের গুরুত্ব এখন সকলেই স্বীকার করিতেছেন। এবারের ভয়াবহ জলাবদ্ধতা হইতে সকলের এই উপলব্ধি হইয়াছে যে, ঢাকাকে বাঁচাইতে হইলে আগে দরকার ইহার খালগুলির উন্নয়ন সাধন
প্রশ্নপত্র ফাঁসের অব্যাহত প্রবণতা আমাদের জাতি গঠন ও আগামী দিনের সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের অন্যতম প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষাঙ্গনসহ সরকারী বেসরকারী সব কর্মক্ষেত্রে মেধাবীদের বঞ্চিত করে একশ্রেনীর
গত কয়েক দিন ধরিয়া সর্বত্র আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল রাজধানী ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা। টানা বর্ষণে রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তাঘাট পানিতে সয়লাব হইয়া যায়। ইহাতে নাগরিকদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাইতে হয়। বিপর্যস্ত হইয়া পড়ে
বাংলাদেশকে কুষ্ঠমুক্ত ঘোষণা করা হইয়াছিল ১৯৯৮ সালে। আশা করা হইয়াছিল যে, কুষ্ঠ আর ফিরিয়া আসিবে না। কিন্তু চলতি বত্সরের প্রথম ছয় মাসের পরিসংখ্যান উদ্বিগ্ন করিয়া তুলিয়াছে সংশ্লিষ্ট মহলকে। কারণ এই
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গেলে দেখা যাইবে প্রতিটি গেইটে মানুষ-দোকানপাট-রিকশা-সিএনজির জটলা। গেইট হইতে এই জটলার পরিধি মধ্যরাস্তা পর্যন্ত বিস্তৃত। ফলে গেইটের পার্শ্ববর্তী রাস্তায় প্রায়শই যানজট বাধিয়া যায়। যেই গেইটটি সর্বক্ষণ
কোনো একটি কাহিনীতে বলা হয়েছে, ‘আমি কমলিকে ছাড়তে চাইলে কী হবে, কমলি যে আমাকে ছাড়ে না’। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার দিকে তাকিয়ে দেখুন। ছোটকালে শুনতাম, রাজরোষে পড়লে পালিয়েও নাকি