সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ বেলকুচি উপজেলার মুকুন্দগাঁতি আঞ্চলিক সড়কটির কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের শিল্প স্থাপনা,
অফিস, দোকানপাট, শপিংমল সহ প্রয়োজনীয় সকল প্রতিষ্ঠান। তাঁত শিল্পের ক্ষেত্রে বেলকুচি উপজেলা বিশ্ববাজারে বেশ পরিচিতি অর্জন করেছে।
পথচারীরা জানান, মুকুন্দগাঁতি মেইন রাস্তার পূর্ব পাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকানপাট যদিও এই দোকানপাটগুলো অনেকবারই সরকারের পক্ষ থেকে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তবুও কালের বিবর্তনে দোকানগুলো আবার দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পশ্চিম পাশে রাস্তার ওপর সিএনজিগুলো এমন ভাবে শাড়ি বদ্ধ ভাবে রাখা হয়েছে, যাতে করে যান চলাচলে ব্যাপক বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
মুকুন্দগাঁতী আঞ্চলিক সড়কটি অতি গুরুত্বপূর্ণ, ঢাকা মহাসড়কের সাথে এই রাস্তাটির এনায়েতপুর পর্যন্ত সংযুক্ত রয়েছে তাই গড়ে প্রতিদিন
এ সড়ক ব্যবহার করে লক্ষাধিক মানুষ। কিন্তু সড়কটিতে যানজটের কারণে তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত রাস্তা পারাপারের জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। সিএনজি অটোরিকশা সহ নানা ধরনের যানবাহনের নির্দিষ্ট কোনো স্ট্যান্ড না থাকার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।
ঈদকে সামনে রেখে যানজটের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে মুকুন্দগাঁতি আঞ্চলিক সড়কটিকে দেখে চেনার কোন উপায় নেই, মনে হচ্ছে এটা রাজধানীর চিত্র।
এ বিষয়ে বেলকুচি উপজেলা পরিষদের প্যানেল (০১) চেয়ারম্যান রত্না হান্নানের কাছে জানতে চাইলে একাধিক বার ফোন দিয়ে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।