তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে জনজীবনে যখন চলছে হাঁসফাঁস তখন উত্তরপূর্বাঞ্চলের সিলেট ভিজলো স্বস্তির বৃষ্টিতে। ঝড়ো হাওয়াসহ ঘণ্টাখানেকের বেশি সময় ধরে চলা বৃষ্টিতে সিলেটে শীতল পরিবেশ অনুভূত হয়। বৃষ্টির ছোঁয়া পেতে অনেকেই সড়কে নেমে ভিজতে দেখা যায়।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে সিলেটে বৃষ্টি শুরু হয়। এর আগে রাত আটটার পর থেকে নগরে বইতে শুরু করে বাতাস। পরে রাত নামে ঝুম বৃষ্টি।
এসময় অনেককেই দেখা যায় সড়কে নেমে বৃষ্টিস্নান নিতে। সারাদিনের গরম শেষে একটু বৃষ্টির ছোঁয়া পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন শহরবাসী। বৃষ্টির ছোঁয়ায় যেন প্রাণের উচ্ছ্বাস ফিরেছে শহরে। এর আগে রাত আটটার পর থেকে নগরে বইতে শুরু করে বাতাস। পরে রাত নামে ঝুম বৃষ্টি।
এদিকে সমগ্র বাংলাদেশ যেখানে তাপদাহে পুড়ছে সেখানে অনেকটা ব্যতিক্রমী আবহাওয়া সিলেটে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকছে ৩৫ ডিগ্রি আর সর্বনিম্ন ২০। তাপদাহ কমাতে তাই বেশি করে গাছ লাগানোর পরামর্শ আবহাওয়াবিদদের। গ্রীষ্মকালে সিলেটে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি রেকর্ড হয় ২০১৪ সালে। এর বেশি উত্তাপ কখনোই দেখেনি সিলেটবাসী।
এছাড়াও শুক্রবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া বার্তায় জানানো হয়, বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষের দিকে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণপূর্বাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।