• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৩:৩৮ অপরাহ্ন
/ স্বাস্থ্য
জীবন  যাপনে  সহজ  পরিবর্তন।   তাহলে অনেক ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশ কমানো সম্ভব হয়। ক্যান্সার হওয়ার পেছনে যে সব কারণ, এগুলোকে এড়ানো তেমন কঠিন নয়। নিম্নে ক্যান্সার প্রতিরোধের বিভিন্ন নিয়মগুলো আলোচনা আরও খবর...
উপাধ্যক্ষ, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ অধ্যাপক ডা. হোসনে আরা তাহিন চারু অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রত্যেক বছর অক্টোবর মাস বা পিংক অক্টোবর বিশ্বব্যাপী স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস হিসেবে
স্বাভাবিক গর্ভাবস্থায় ন্যূনতম দুবার আল্ট্রাসনো করা উচিত। গর্ভাবস্থায় সনোগ্রাফি (আল্ট্রাসনো) পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা আছে কি না বা থাকলেও তা কখন করা উচিত তা নিয়ে অনেকের মধ্যে সংশয় আছে। চিকিৎসকের মতে, ক্লিনিক্যালি
প্রস্রাবে প্রদাহ যে কোনো বয়সেই হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির পর থেকে বৃদ্ধ বয়সের যে কোনো সময় এটি হয়। মূল উৎস হচ্ছে অপরিচ্ছন্নতা, দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা, পায়ুনালি,
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমরা যা খাই এবং পান করি তাকেই আমরা খাদ্য বলে থাকি। আর পুষ্টি বলতে সুস্থভাবে বেঁচে থাকা এবং কাজ করার শক্তি পাবার জন্য যে সমস্ত খাদ্যসমূহ
বাংলায় যাকে বলে ‘আমবাত’, ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ‘আর্টিকেরিয়া’। হঠাৎ করে শরীরে চুলকানি শুরু হয়, চাকা চাকা হয় বিভিন্ন মাপের ও বিভিন্ন আকৃতির, শরীরব্যাপী দেখা দিতে পারে। চাকাগুলো কয়েক মিনিটের
ব্রণ বা একনি ভালগারিস মেয়েদের জন্য খুব বিব্রতকর। বিশেষ করে অবিবাহিত মেয়েদের জন্য তা মারাত্মক হতাশা সৃষ্টি করে। অনেকে সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকেন। কারো কারো মুখে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়।
সুস্থ থাকার জন্য বিধি নিষেধ অনুযায়ী খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ যেমন জরুরী, তেমনি খাদ্য দ্রব্য হজম হচ্ছে কিনা সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। কনষ্টিপেষন অর্থাৎ যদি আপনার বাথরুম নিয়মিত না হয় তাহলে